
-পারস্পরিক সম্পর্ক নষ্ট করে। মুমিন এমন স্বভাব-চরিত্র ত্যাগ করবে। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! তোমরা বেশির ভাগ অনুমান থেকে দূরে থাকো। কেননা অনুমান কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাপ এবং তোমরা পরস্পরের গোপনীয় বিষয় সন্ধান কোরো না। তোমরা পরস্পরের পেছনে নিন্দা কোরো না।’ (সুরা : হুজরাত, আয়াত : ১২)।
উদ্যোগ নিতে পারে অন্যরা:
যদি কোনো দুই পক্ষ পারস্পরিক দ্বন্দ্ব নিরসনে আগ্রহী না হয়, তবে অন্য কোনো পক্ষ তা নিরসনের উদ্যোগ নিতে পারে। কেননা বিরোধ নিরসন করা অত্যন্ত পুণ্যের কাজ। আবু দারদা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আমি কি তোমাদের রোজা, নামাজ, সাদাকার চেয়েও মর্যাদাপূর্ণ কাজের কথা বলব না? সাহাবিরা বললেন- হ্যাঁ, অবশ্যই হে আল্লাহর রাসুল! তিনি বললেন, তা হলো পরস্পরের মধ্যে মীমাংসা করা। আর পরস্পরের মধ্যে ঝগড়া বাধানো ধ্বংসের কারণ।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৯১৯)।
আল্লাহ সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনের তাওফিক দিন। আমিন।-


Leave a Reply